by: -Rassel
April 3, 2020 2:35PM
Member
ভাইরাস একটা নির্দিষ্ট লাইফ সাইকেল মেনে চলে। অর্থাৎ নির্ধারিত জীবন চক্র শেষ করে সে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। সেই লাইফ সাইকেল এক এক ভাইরাসের এক এক রকম। করোনার ক্ষেত্রে 14 দিন। তারপর নতুন হোস্ট তার চাইই চাই। জীবানুর বিরুদ্ধে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ অস্ত্র হলো মানুষের শরীরের Immune System । এর কাছে ভাইরাস খুবই দূর্বল। যার ইমিউনিটি যত বেশি তার কাছে ভাইরাস তত বেশি দুর্বল। মজার বিষয় হলো এই সকল পাওয়ারফুল ইমিউনিটি সম্পন্ন মানুষের শরীরে ভাইরাস কোনো ক্ষতি করতে না পারলেও ঘাপটি মেরে বসে থাকে নতুন ভেক্টরের (পোষক) খোঁজে। এজন্য অনেক মানুষ কোনো প্রকার লক্ষণ ছাড়াই ভাইরাস বহন করে। মানে বিনে পয়সায় কামলা খাটে ভেক্টরের দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে।
করোনা ভাইরাসের জীবনকাল 14 দিন। এজন্যই বিদেশ ফেরতদের সেলফ কোয়ারেনটাইনে থাকতে বলা হয়েছিলো 14 দিন। যারা এ নির্দেশ মানেননাই তারা নিজেদের আপনজনদেরই ভাইরাসের খাদ্য বানিয়ে দিলেন। আপনার শরীরে যদি করোনা ভাইরাসের লক্ষণ প্রকাশ পেয়েই যায়, তার মানে হলো আপনার শরীরের ইমিউন পাওয়ার ভাইরাসের দ্রুত বিভাজনের কাছে হেরে গেছে ।
এজন্য বেশি করে শাকসব্জি, পানি, ফলের রস, ভিটামিন সি খেতে বলা হয় যাতে বেশি করে ভিটামিন আর এমাইনো এসিড শরীরে ঢুকে ইমিউন পাওয়ার বাড়াতে পারে। শরীরের ইমিউন পাওয়ার বাড়িয়ে আপনাকে 14 দিন টিকে থাকতে হবে। 14 দিন পর করোনার লাইফ সাইকেল শেষ অর্থাৎ তার মৃত্যু। তার মানে বেঁচে গেলেন আপনিসহ অনেকে।
(সৃষ্টিকর্তা কে স্মরন করুন নিয়মতন্ত্র মেনে চলুন)
Member
ধন্যবাদ
Member
ধন্যবাদ আপনাকেও