আপনি করোনাকে গজব হিসেবে দেখলেও, আমি অন্য ভাবে দেখছি।
সারা বিশ্বে চলছিল এক রাজ উৎসব। অন্যদিকে ফিলিস্তিন, সিরিয়া,উইগো,কাশ্মীর,রাখাইন,দিল্লীসহ মুসলিমদের চার পাশে ছিল এক মৃত্যুপুরী।
আপনারা ভুলে গেছেন হাফেজা আয়েশার কথা?
যার পেটে তারা খ্রিষ্টান বাচ্চা জন্মদিতে চেয়েছিল দিনের পর দিন ধর্ষন করে।
চিনে মুখ সেলাই করে ধর্ষন করা আমার বোনের চিৎকার কি আমার আল্লাহর কানে পৌছায়নি??
মনে আছে??
বোমার আঘাতে মৃত্যুর আগে সিরিয়ার শিশুটি বলেছিল,,আমি আল্লার কাছে গিয়ে সব বলে দেব।
আমার আল্লাহ কি মজলুমের আর্তনাদ শুনতে পাননি??
আজ সব অত্যাচার থেমে গেছে,দিল্লিতে কেউ জয় শ্রি রাম বলে মসজিদ ভাংঙ্গে না।
চিনে রাস্তায় জামাতে নামাজ হয়।
সবাই এখন নিজেদের বাচাতে ব্যস্ত।
সৌদিতে হজ্জ বন্ধ এতে আল্লাহর বিন্ধুমাত্র ক্ষতি নেই, ফেরেস্তাগন আর পাখিরা তাওয়াফ করছে।
ক্ষতি হচ্ছে ইহুদির দালাল সালমানের,অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পরছে।
এই ইরানের কারনে আজ ইরাক আর আফগানিস্তানের এই অবস্থা। তারা মার্কিনীদের আমন্ত্রন করে মধ্যপ্রাচ্যে এনেছেন।
তাই বলতেই পারি এটা আমাদের পাপের ফল।
আমি আল্লাহর রহম থেকে নিরাশ নই।
মৃত্যু যেহেতু নিশ্চিত,আমরা সর্বদা মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত।
ঈমানদারের হেফাজত কারী একমাত্র আল্লাহ।
হে রব মৃত্যু থেকে নয়,কুফুরী থেকে তোমার কাছে পানাহ চাই,আমাদের মৃত্যুটা ঈমানের সাথে দিও।
Member
???